আটাশ পৃষ্ঠার ওই প্রচ্ছদ কাহিনীর সঙ্গে ভিয়েতনাম যুদ্ধের আলোকচিত্রী ডিক ডুরেন্স এর দুর্দান্ত চার রঙা সাতচল্লিশটি সংযুক্ত করা হয়। ...ইত্যাদি।
ন্যাট জিও মাগাজিনের ওই প্রচ্ছদ প্রতিবেদনটি বছর চারেক আগে আমি প্রয়াত একজন ব্যবসায়ী আহমেদ উল্লাহ ব্যক্তিগত লাইব্রেরি থেকে সিডি আকারে সংগ্রহ করি। এতোদিন এই সিডিটি আমার জিম্মায় বাক্স বন্দী ছিলো।
নিজে ইংরোজিতে প্রায় গোমূর্খ, তাই এটি অনুবাদের সাহস করিনি।
এরপর অনেক সহকর্মী এই লেখাটি ভাবানুবাদের কাজ হাতে নিয়েও তা শেষ করতে পারেন নি। মহান মুক্তিযুদ্ধের ওপর গভীর শ্রদ্ধা থেকেই প্রয়াত সহব্লগার মুহাম্মাদ জুবায়ের ভাইও চেয়েছিলেন এটি ভাবানুবাদ করে দিতে। কিন্তু...হায় রে নিষ্ঠুর সময়!
এছাড়া কয়েকজন সহব্লগার লেখাটি ইংরেজীতেই পাঠের আগ্রহ দেখিয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধের বিশিষ্ট গবেষক, শ্রদ্ধেয় সহব্লগার এমএমআর জালাল ভাই এ কাজে আমাকে বরাবরই প্রেরণা যুগিয়েছেন।
সব কিছু বিবেচনা করে লেখাটি এখন ইংরেজীতেই তুলে দিচ্ছি। পিডিএফ আকারে পুরো লেখাটি ডাউন লোড করা যাবে।
সচলায়ন ডট কম-এ এটি সহব্লগার শিক্ষানবিশ চমৎকার ভাবানুবাদ করেছেন। তার সেই ভাবানুবাদটিও এই লেখায় যুক্ত করছি।
যে কেউ এটি গুরুত্বসহ ভাবানুবাদ করলে তাকেও স্বাগত জানানো হবে।
সব শেষে এমএমআর জালাল ভাইকে উদ্ধৃত করে বলি:
আসুন, আমরা ফিরে দেখি ১৯৭১! ঘুরে দাঁড়াক প্রিয় স্বদেশ!!
জয় বাংলা।।
০৩.১২.০৮
---
শিক্ষানবিসের ধারাবাহিক ভাবানুবাদটি পাওয়া যাবে এখানে Click This Link
পিডিএফ-এ ইংরেজীতে পুরো লেখাটি ডাউন লোড করা যাবে আরেক সহব্লগার তানভীরের সৌজন্যে এখান থেকে http://www.atmo.ttu.edu/tanveer/Natgeo.pdf
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ ভোর ৫:৫৩