প্রহসন
এই পথে গিয়েছিলাম কুড়াতে থোড় থোড় প্রণয়।
সন্নিবেশিত শামুক দল - উৎসুক ছায়া মাড়া
বিচ্ছুরিত আলো চুমে গেলে বানভাসি অধর
বিজ্ঞাপিত লোকেরা কীর্তন করে চলে বেহদ্দ।
বেহায়াপনা
সব ভেঙে দিয়ে চুরমার হয়ে যাই
রোদ্রের শামুক মিশে যাক শিশিরের শাড়িতে
আমাদের একান্নবর্তী রাত
অভিসার যেখানে সঞ্চিত শালুকের বাস্তু পাপ
জোছনায় পুড়ে হয়ে যায় খাঁটি।
বেমানান
আমি ছিলাম মাঝরাত্রির গল্প/
দিনের কবিতা হতে আমার তীব্র অনিচ্ছা/
হাতে ধরা গলনাঙ্কের নারী
হাতে আগুন ধর আরো খানিক,
বুকের আগ্নেয়গিরি উম্মুক্ত হয়নি এখনো;
গলনাঙ্ক তাপে পরাঙ্মুখ হাত- কাঁপে কাঁপে;
রথীনি নাকফুলে অনুপ্রেরণা সঞ্চিত- কুঁড়িয়ে নিই নারী।
উদ্যত নাকফুলে নাসিকাভিমানের যোজন
যোজন দূরত্ব, ক্ষুধার্ত সময়ের আনাগোনা।
১০/১১/২০০৮
অদ্ভূত
সুযোগ পেলে ঈশ্বরকে খুন করে খুনী হয়ে যেতাম
তো'রে মেরে ফেলে আত্মঘাতী হয়ে যেতুম।
-------------------------------------
অনেক আগের (বছরখানেক হবে বোধহয়) বিচ্ছিন্ন টুকরো টুকরো লেখা। মাথাটা ভার ভার হয়ে আছে।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:৫০