somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আপনি কি বাংলা চলচ্চিত্রকে ভালোবাসেন ? (আপডেটেড)

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আপনি কি বাংলা চলচ্চিত্রকে ভালোবাসেন ?
তাহলে আসেন আমরা ভারতীয় চলচ্চিত্র আমদানির প্রতিবাদ জানাই। আমাদের টেলিভিশন শিল্প অনেক আগেই ভারতীয়দের হাতে গেছে। কেবল আমরা তাদের চ্যানেল দেখি, টাকা দিয়ে দেখি। বছরের ৫০০০ কোটি টাকা কেবল ভারতীয় পে-চ্যানেলগুলোকে আমরা প্রদান করি। অথচ ওরা ওদের দেশে আমাদের চ্যানেল প্রচার করার জন্য মোটা টেক্স বসিয়ে রেখেছে। ফলে ভারতে আমাদের কোন টিভি চ্যালেন প্রচার হয় না।
এবার ওদের খপ্পরে যাচ্ছে সিনেমা শিল্প।আমরা ওদের সিনেমার ভোক্তা অনেক আগে থেকেই। টেলিভিশন, সিডি, ডিভিডির মাধ্যমে ওদের সিনেমা আমরা দেখছি।এবারও বোঝা যাচ্ছে, আমরা কেবল ওদের সিনেমা আমদানি করব কোটি কোটি টাকা খরচ করে। কিন্তু ওরা আমাদের সিনেমা নেবে না। কেবল এক তরফা আমরা আমদানি করব।



ভারতীয় চলচ্চিত্র ২০০ কোটি রুপির উপরে ব্যবসা করে। আমাদের চলচ্চিত্র ১ কোটি টাকা উপার্জন করতে গিয়ে হাপাতে থাকে। সেই ভারতীয় চলচ্চিত্রের সামনে আমাদের চলচ্চিত্র ঠিক বানের মুখে খড়কুটোর মতো ভেসে যাবে। তাই ভারতীয় চলচ্চিত্র আমদানি বন্ধ করার তীব্র দাবি জানাই।
আমরা নিজের পায়ে কুড়োল মারতে খুব ওস্তাদ। যে যত বড় মানুষ সে তত বড় কুড়োল নিয়ে ওৎ পেতে বসে থাকে, সুযোগ পেলেই নিজের পায়ে মারে। এ এক অদ্ভুত মানসিকতা আমাদের। সরকার যখন কুড়োল নেয়, তখন কিন্তু সরাসরি দেশেরই ক্ষতি করে।
আমাদের দেশে সিনেমা শিল্প মাত্র ঘুরে দাড়াচ্ছে। ভালো ভালো সিনেমা নির্মিত হতে শুরু করেছে।নতুন প্রতিভাবান পরিচালকরা নতুন ধারার সিনেমা তৈরি করছেন। সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত উদ্যোগে সিনেমা হলগুলোকে ডিজিটাল করা হচ্ছে। প্রচুর দর্শক হলমুখী হতে শুরু করেছে।
আমরা বিদেশী চলচ্চিত্র আমদানির বিরোধী নই। কিন্তু তার আগে আমাদের চলচ্চিত্র শিল্পকে প্রস্তুতি নিতে হবে। প্রতিষ্ঠা করতে হবে চলচ্চিত্র প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, পুরোনো প্রযুক্তি ফেলে দিয়ে নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার বাড়াতে হবে, সিনেমা শিল্পকে সরকারী ঋণ প্রদান করতে হবে, অনুদান দিতে হবে, নতুন নতুন মেধাবী পরিচালককে কাজের সুযোগ করে দিতে হবে।
শুনেছিলাম, সরকার সিনেমা হল ভেঙ্গে মার্কেট তৈরি করার জন্য শর্ত বেঁধে দিয়েছে। শর্তটা হল মার্কেটের সঙ্গে একটা মাল্টিপ্লেক্স তৈরি করতে হবে এবং তার জন্য সরকার ঋণ প্রদান করবে। কিন্তু বাস্তবে এখনও কাজ শুরু হয়েছে বলে শুনি নি । কমপক্ষে বড় বড় শহরের কয়েকটা সিনেমা হল ভেঙ্গে মাল্টিপ্লেক্স করা দরকার। খুব দ্রুত দরকার একটি পরিপূর্ণ সরকারী ফিল্ম ইনস্টিটিউট। দরকার এফডিসিকে বাদ দিয়ে নতুন একটা পরিপূর্ণ স্টুডিও যেখানে ফিল্মের শুটিং থেকে যে কোন কাজে সহায়তা পাওয়া যাবে। গত সরকারের সময় গাজীপুরে একটা ফিল্ম সিটি তৈরি করা কথা ছিল, সেটা খুব দ্রুত শেষ করা দরকার। নতুন পরিচালকদের জন্য অনুদানের পাশাপাশি সিনেমা শিল্পের জন্য ব্যাংক ঋণ দেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। প্রতি বছর জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার নিয়মিত দিতে হবে এবং পুরস্কারের ক্ষেত্রে নতুনদের বিশেষ প্রণোদনা দিতে হবে যাতে করে নতুন নতুন মেধাবী পরিচালক আমরা পাই। বিদেশী সিনেমা আমদানি করার আগে আমাদের অনেকগুলো প্রস্তুতি নেয়া দরকার। যে কোন অতিথিকে বাড়িতে ঢোকানোর আগে সবাই নিজের এবং বাড়ির অন্যান্য সদস্যদের নিরাপত্তা ও প্রাইভেসি সম্পর্কে কনফার্ম হয়, তাই না ?
অবশ্যই বিদেশী চলচ্চিত্রের জন্য আমাদের দরজা খুলে দিতে হবে। কিন্তু অতিথি বরণ করার আগে ঘরটা গুছিয়ে নিতে হয়। আর দরজাটা খুলতে হবে সবার জন্য, কেবল ভারতীয়দের জন্য নয়।

আমাদের চলচ্চিত্র শিল্প উন্নয়নে কয়েকটা সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব দেই। মাত্র ৫ বছরেই এই কাজগুলো করা যাবে।
০১. একটি সরকারী ফিল্ম ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করা। এই ফিল্ম ইনস্টিটিউটে দেশী বিদেশী যোগ্য শিক্ষক ও আধুনিক যন্ত্রপাতি থাকতে হবে। শুনেছি, এই সরকার একটা আইন পাশ করেছে।
০২. সরকারী খরচে বড় পরিসরে একটা আধুনিক ফিল্ম সিটি তৈরি করতে হবে। এই ফিল্ম সিটিতে সব ধরনের আধুনিক সুযোগ সুবিধা থাকবে। পত্রিকায় দেখেছিলাম, গত বিএনপি সরকার গাজীপুরে একটা ফিল্ম সিটির কাজ শুরু করার ঘোষণা দিয়েছিল। সেটা এখন পর্যন্ত শেষ হয় নাই।
০৩. নতুন নতুন মেধাবী লেখক, পরিচালক ও অভিনেতা খোঁজা দরকার। প্রতি বছর একটা আয়োজন করে নতুনদের ব্যাপক মাত্রায় সুযোগ দেয়া এবং প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা দরকার। এই আয়োজনটা প্রতি বছর হওয়া দরকার। 'নতুন মুখের সন্ধানে' নামে এফডিসি একটা অভিনয় শিল্পী খোঁজার কার্যক্রম চালায়। কিন্তু সেটা এত অনিয়মিত যে, ওটার মূল উদ্দেশ্য নষ্ট হয়ে গেছে।
০৪. মেধাবী নতুন নতুন চলচ্চিত্রকার তৈরির উদ্দেশ্যে সরকারী অনুদান চালিয়ে যেতে হবে। এখন অনুদান দেয়া হয় ৩৫ লাখ টাকা। এত অল্প টাকা দিয়ে ভালো সিনেমা তৈরি করা সম্ভব না। অনুদানের পরিমাণ বাড়িয়ে পুরো ফিল্মের বিনিয়োগ দিতে হবে।
০৫. প্রতিষ্ঠিত প্রযোজক/পরিচালকদের সিনেমা নির্মাণে ব্যাংক ঋণ দিতে হবে। ভারতসহ পৃথিবীর সব বড় বড় ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে প্রতিষ্ঠিত সিনেমা পরিচালক/প্রযোজকরা ব্যাংক ঋণ পান।
০৬. সরকার এই সেক্টরে পিপিপির মাধ্যমে দেশী বিদেশী বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে পারে। বিনিযোগের ক্ষেত্রে যৌথ প্রযোজনা একটা ভালো বুদ্ধি। এর আগেও ভারত-বাংলাদেশ যৌথ প্রযোজনায় চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে এবং সেগুলো ভালো রকম ব্যবসা সফল হয়েছে।
০৭. সিনেমা হলগুলোকে ভেঙ্গে মার্কেট বানাতে হবে। তবে প্রতিটি মার্কেট হবে বহুতল বিশিষ্ট।তবে শর্ত থাকবে প্রতিটি মার্কেটের উপর তলায় মাল্টিপ্লেক্স থাকতে হবে। কোন সিনেমা হল মালিক যদি এই রকম মার্কেট করতে চান, তবে অবশ্যই সরকার তাকে ঋণ দেবে। মাল্টিপ্লেক্সসহ নতুন মার্কেট বানালে সিনেমা হলের সংখ্যাও বাড়বে এবং অন্য দিকে হল মালিকরাও মার্কেট থেকে ভাড়া বাবদ প্রচুর আয় করবেন।
০৮. আপাতত ভারতীয় সিনেমা কেবল মাল্টিপ্লেক্সে চলতে পারবে। তবে শর্ত থাকে যে, ভারতকেও বছরে একটা নির্দিষ্ট সংখ্যক বাংলাদেশী সিনেমা তাদের সিনেমা হলে চলার অনুমতি দিতে হবে। সারা বিশ্বের সিনেমা তাদের সিনেমা হলে চলতে পারলে আমাদের সিনেমা কেন পারবে না ?

কেন ভারতীয় সিনেমা আসছে, তার কারণ জানার চেষ্টা করি বন্ধুবর অন্তর রায়ের ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে । তিনি ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন :
রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নিজ উদ্যোগেই হোক আর কারো পরামর্শেই হোক বাংলাদেশে উপমহাদেশীয় চলচ্চিত্র আমদানি নিষিদ্ধ করেছিলেন।
এই সরকার কিছুদিন আগে চলচ্চিত্রকে “শিল্প” ঘোষনা করেছে। তখন খুব প্রশংসা করেছিলাম আমরা। ভেবেছিলাম এইবার বুঝি চলচ্চিত্রের জন্য ব্যাংক ঋনসহ অনেক সুবিধা পাওয়া যাবে। আমাদের চলচ্চিত্র উন্নতির দিকে এগুবে।
এরপর তথ্য মন্ত্রী জানালেন খুব শীঘ্রই সেন্সর বোর্ডকে বাতিল করে ‘ফিল্ম সার্টিফিকেট বোর্ড’ করা হবে। আবারো খুশী হলাম আমরা। এতদিনের পুরানো শিকল থেকে মুক্ত হতে চলেছে আমাদের চলচ্চিত্র।

কিন্তু, এত কিছুর পরও যখন আমাদের চলচ্চিত্রের জন্য বরাদ্দ হওয়া ৫৯ কোটি টাকা কোন খাতে ব্যবহার না হয়ে আবার সরকারী কোষাগারে ফেরত যায়, ভারতের হিন্দি সিনেমা বাংলাদেশের সিনেমা হলে প্রদর্শনের জন্য আমদানি করা হয়, যখন ভারতের ‘প্রসেনজিৎ’ এর মতো অভিনেতারা চুপি চুপি বাংলাদেশে এসে তথ্যমন্ত্রীর সাথে গোপন মিটিং সেরে আবার সেইদিনই চলে যায়। তখন মনে সন্দেহ দানা বাঁধে।
● আমাদের চলচ্চিত্রকে শিল্প ঘোষনা করার উদ্দেশ্য কি ভারতের চলচ্চিত্র আমদানীকরন সহজ করার স্বার্থে?
● আমাদের সেন্সর বোর্ড বাতিল করে ফিল্ম সার্টিফিকেশন সিস্টেম করা কি শুধুই ভারতের সিনেমাগুলোর অবাধ প্রদর্শনের লক্ষ্যে? কেননা, তাদের বেশীর ভাগ সিনেমাই সার্টিফিকেট প্রাপ্ত এবং যা আমাদের সেন্সর বোর্ড অনুমোদন করবে না।
● আমাদের চলচ্চিত্রের জন্য বরাদ্দ হওয়া ৫৯ কোটি টাকা ফেরত যাওয়ার পিছনে ওপারের দাদাদের কোন হাত নেই তো? কারন, ভারত চায় না আমরা গার্মেন্টস সেক্টরে, চলচ্চিত্র সেক্টরে, পোল্ট্রি সেক্টরে, কৃষি সেক্টরে, বিদ্যুৎ সেক্টরে স্বাবলম্বী হই। তাহলে তারা ডিম, পেঁয়াজ রপ্তানি করবে কি করে? ভারত যে আমাদের কতটা ভাল চায় তা তিস্তা চুক্তি আর সীমান্তে হত্যা দেখলেই বুঝা যায়।
আমাদের দেশে অবাধে চলছে ভারতের স্যাটেলাইট ভিত্তিক টিভি চ্যানেল। অথচ আমাদের ২৩টি চ্যানেল ট্যাক্সের অযুহাতে ভারতে চলার অনুমতি নেই। একটি দেশ কি শুধু নিয়েই যাবে আর আমরা শুধু দিয়েই যাবো?

আমরা ফেসবুকে আমাদের কভার ফটো এবং প্রোফাইল পিক বদলে ভারতীয় চলচ্চিত্র আমদানির প্রতিবাদ জানাচ্ছি। নিচের দুটি পিক আপনাদের কভার ফটো ও প্রোফাইল পিক হিসেবে ব্যবহার করে আমাদের আন্দোলনে আপনারাও একাত্ম হোন।

ইচ্ছে করলে ব্লগের প্রো পিকও পরিবর্তন করতে পারেন। আমি করেছি।

কভার ফটো ও প্রোফাইল পিকের ডিজাইন করেছেন বাংলা চলচ্চিত্র ও পাণ্ডুলিপি গ্রুপের এডমিন অন্তর রায় । তাকে মাথা নিচু করে শ্রদ্ধা জানাই।

ছবির লিংক :
http://www.mediafire.com/?6ugt5gqug29sopy

ফেসবুক ইভেন্টে যোগ দিন :
Click This Link


এই একই বিষয়ে আমার পুরোনো লেখা :
ভারতীয় চলচ্চিত্রের আমদানি বন্ধ করা হোক

৩৮ বছর কাটল একটি ফিল্ম এন্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউটের অপেক্ষায়
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০৮
১০টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডালাসবাসীর নিউ ইয়র্ক ভ্রমণ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪৪

গত পাঁচ ছয় বছর ধরেই নানান কারণে প্রতিবছর আমার নিউইয়র্ক যাওয়া হয়। বিশ্ব অর্থনীতির রাজধানী, ব্রডওয়ে থিয়েটারের রাজধানী ইত্যাদি নানান পরিচয় থাকলেও আমার কাছে নিউইয়র্ককে আমার মত করেই ভাল ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×