আপডেটঃ ৬
আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর বগুড়া'র সারিয়াকান্দি উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়নের ঘুঘুমারি গ্রামের দাস পাড়া'র ৫২টি পরিবারের মাঝে ত্রান বিতরণের প্রাথমিক পরিকল্পনা করা হয়েছে।
আপডেটঃ ৫
ন্যাড়া আবারও বেল তলায় যেতে আগ্রহী: বন্যা দুর্গত মানুষদের সাহায্যার্থে এগিয়ে আসুন
আপডেটঃ ৪
ব্লগার খাটাস এর বন্যা দুর্গত এলাকার সরেজমিনে রিপোর্ট
ব্লগার বোকা মানুষ বলতে চায় এর পোষ্ট বন্যা, ত্রান, মানবতা এবং করনীয় বাস্তবতা’র স্মৃতিচারণ।
আপডেটঃ ৩
মৃদুল শ্রাবনের পোষ্টঃ রাইচ বাকেট চ্যালেঞ্জঃ হতে পারে বিন্দু থেকে সিন্ধু (আপডেটঃ ০৩)
আপডেটঃ ২
২০ নং মন্তব্য
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বিকাশ নম্বর দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। আমি এইমাত্র মহৎ কাজটি সম্পন্ন করলাম। এ কাজটিকে প্রতিযোগিতামূলক বা ইন্টারেস্টিং হিসাবে না ভেবে একটা মানবিক সহায়তামূলক পদক্ষেপ হিসাবে গ্রহণ করাই সমীচীন হবে।
আমার কমেন্টের অব্যবহিত উপরে সামহোয়্যারিন ব্লগের অতি সুপ্রিয় ৪জন ব্লগারকে দেখতে পাচ্ছি, যথাক্রমে ১) মামুন রশিদ, ২) আবু শাকিল, ৩) কুনোব্যাঙ এবং ৪) সেলিম আনোয়ার ভাই। তাঁদের প্রতি আমার বিনীত নমিনেশন থাকলো।
আপডেটঃ ১
বন্যা পীড়িত মানুষগুলোর জন্য যা প্রয়োজনঃ
১। চাল
২। শুকনা খাবার - চিড়া, গুড়, বিস্কুট
৩। পানি বিশুদ্ধকরন ট্যাবলেট
৪। খাবার সেলাইন
আরো কিছু আপনাদের জানা থাকলে জানিয়ে যাবেন।
এবার সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই এর মন্তব্য থেকে আরো কিছু আইডিয়া পেলাম। সেই অনুসারে আমরা প্রতিজন ১ কেজি চাল অথবা সমমূল্যের চিড়া গুড় অথবা বিস্কুট কিংবা বিকাশে (আগামীকাল এড করে দিবো) ৪০ টাকা পাঠিয়ে দিতে পারেন সবাই। সবাই যদি ৪০ টাকা বা সমমুল্যের খাদ্য দেয় তাহলে আমরা অনেক অনেক বন্যা পীড়িতদের সাহায্য করতে পারবো।
সারারাত একটুও ঘুমাইনি তাই সকাল বেলা ঘুম পাচ্ছিলো বলে উঠে ফ্রেশ হয়ে ৮টার মধ্যেই অফিসে চলে আসলাম। অফিসে এসেই প্রথম যে ইনবক্সটা পেলাম সেটা ছিলো অনেকটা এরকম " ভাই বন্যায় মানুষ অনেক কষ্ট করছে ব্লগের পক্ষে থেকে এই নিয়ে কোন উদ্যোগ নেয়া যায় না" সেই থেকেই ভাবছি আসলে কি করবো। ফেবুতে আমার গন্ডিটা খুব ছোট বলে অনেকসময় কিছু জানতে পারি না যা ফেবুতে ঘটে। বাসায় ভোরের দিকে যখন ব্লগে গেলাম তখন ব্লগে মৃদুল শ্রাবন এর একটা পোষ্টের মাধ্যেমে যেখানে Arif R Hossain 'র এক চমৎকার আইডিয়ার কথা জানতে পারলেন। যা আইচ ব্যাকেট চ্যালেঞ্জের অনুরূপ রাইস ব্যাকেট চ্যালেঞ্জ আইডিয়া। Arif R hossain এর আইডিয়ার সার ছিলো "যে কেউ নিজে বালতি ভর্তি চাল কোন অসহায় গরীবকে দিয়ে সে আরো ৭ জনকে নমিনেট করবেন বালতি চাল দেয়ার জন্য।" মৃদুল শ্রাবন তার পোষ্টে হিসাব করে দেখিয়েছেন এই প্রক্রিয়া ১০ টা পর্যায় পার করলে সর্বমোট চাল বিতরন হবে ২৮ কোটি কেজির বেশি (প্রতি বালতি ১ কেজি ধরে)। এই কাজটা আমরা সফল ভাবে করতে পারি তাহলে সত্যি এক যুগান্তরকারি কাজ হবে।
এবার আসি আরো একটা গ্রেট ভাবনা নিয়ে। কিচ্ছুক্ষন আগেই দেখা Javed Kaisar এর স্ট্যাটাসে দেখলাম সেখানে রাইস ব্যাকেটের কথা কিন্তু তিনি এই একটু আতলামী করেছেন (উনারই বলা কথা)

এই দুটো ভাবনার সমন্বয়ে করতে হলে একটু সমস্যা ও আছে আবার তার সহজ সমাধান ও আছে। যেহেতু আমরা আমাদের চাল, চিড়া বিস্কুট উত্তরাঞ্চলে পোছৌতে হবে আর সেখানে সবার যাওয়া বা পৌছে দেওয়াও সম্ভব নয়। তাই কিছু মানুষকে সংগ্রহ করতে মাঠে নেমে যেতে হবে। ঐ অঞ্চলের আড়িয়াল খাঁ ( নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ ), ব্যাক পকেটের চিঠি সারাদেশ থেকে যাওয়া ত্রান বন্যাদুর্গত মানুষের কাছে পৌছে দেয়া যায় কিনা তা ভেবে দেখার করার অনুরোধ রইল।
এবার আছি ঢাকা, চট্রগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, সিলেট ও অন্যান্য অঞ্চলের সংগ্রহীত ত্রান কিভাবে উত্তরাঞ্চলে পৌছে দেয়া যায়। ঢাকা অঞ্চলের ত্রান একত্রে করার জন্য যারা কাজ করতে চান আমাকে জানাবেন। যারা অন্যান্য অঞ্চলের তাদের নিজ নিজ এলাকায় সংগ্রহের কাজে এগিয়ে আসার জন্য অনুরোধ রইল। এই ব্যাপারে আমার কোনরূপ সাহয্যের প্রয়োজন হলে জানাবেন।
এই নিয়ে যারা কাজ করতে চান আমার সাথে যোগাযোগ করতেঃ
ফোন -০১৭৫৫৩০৬০২১
=========================================
বিকাশে টাকা পাঠাতেঃ
০১৯১২৮০২৫৮৬ (পার্সোনাল)
ব্যাংকের মাধ্যমে পাঠাতে চাইলেঃ
Ovaidul Haque
A/C: 1711050019505
Dutch Bangla Bank Ltd.
পে-পালের মাধ্যমে টাকা পাঠানোর জন্য নিম্নলিখিত ই-মেইল ঠিকানা ব্যবহার করতে পারেন:
Bangladesh Disaster Aid and Rehabilitation
E-mail : bangladesh.disaster.aid@gmail.com
=========================================
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪২