নাইবা প্রজ্বলন ঘটিলো অঞ্চলে মোর পূর্ণ দিনশিখা
ছায়া সূচ্যগ্র চাদরে উর্ণনাভ জালে নাইবা লুকালো মুখ
শশী কিংবা শশাংক
বজ্রাগ্নি তার থোড়াই আমার বরফিয়া হস্তগ্রাহ্য......
পরোয়া করি না তারে.......
ডানা ঝাপটাই আমি, খুঁজি তারে নিমগ্ন সংকুল আঁন্ধারে
অতনু কাদম্বরী
চাহিনা বংশী, বিঘোর বাতায়ন সুর, রুনুঝুন ঘুঙ্গুর, টিপটাপ ডম্বরী
ফিরিয়া যাইবো! কহ কি বালক!
ধোঁয়াশা এ প্রত্যাশা.....
কালপুরুষের তীরের আবেশে এহেন মত্ত দশা।
ফিরিবো না আমি
একরোখা বক্ষ পিঞ্জরে আসুক নিচ্ছিদ্র প্রলয়, বয়ে যাক প্রকুপিত মহাকাল
আকাশ গঙ্গা গুঁড়িয়ে যাক তথা ছুটুক কল্লোলিনী, বিহঙ্গিনী
সুবোধ জ্যোসনা খুঁজুক উদাস উন্মাতাল বিরহী স্মৃতির গীতি
হইবো না আমি গন্তব্যে ঘরমুখী....ধবংসযজ্ঞে কাঁপুক ধরিত্রিরী।
প্রেমিক ধনূর্বাণ
কহি তবে এক প্রঘাত সত্য, নৃশংস অনির্বাণ!
গোলকধাঁধার চক্রবুহ্যে করো না জীবন পণ-
অকারণ অনুক্ষণ-
সুখে থাকো তুমি, দূরে থেকে সাধো
অমর কাব্য খেলা-
একটি মাত্র মানব জীবন,
হে কিশোর করিওনা হেন হেলা ......
( ভ্রমরের ডানাভাইয়ার কাব্যের প্রতিত্তোরে চন্দ্রানুঢ়া ওরফে অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুরীও খট্টাঙ্গ পূরাণ কাব্য)