somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সোলস এর 'ইস্ট এন্ড ওয়েস্ট ' ও ওয়ারফেইজ এর ৭ টি অ্যালবাম -

২০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


অনেক দিন পর আবারো বন্ধুদের কাছে বাংলা ব্যান্ড এর হারিয়ে যাওয়া একটি অ্যালবাম নিয়ে হাজির হলাম । যে অ্যালবামটি গত এক দশকের নতুন শ্রোতাদের অধিকাংশরই অজানা ও না শোনা । যা ছিল আমাদের বাংলা ব্যান্ডের ঐতিহ্য 'সোলস' এর ৪র্থ অ্যালবাম যার নাম ' East & West ' ।

'মানুষ মাটির কাছাকাছি ' র পর ১৯৮৮ সালে 'সোলস' বের করে 'ইষ্ট এন্ড ওয়েস্ট' শিরোনামের ৪র্থ অ্যালবাম ,যেখানে ছিল ৬ টি বাংলা ও ৬ টি ইংরেজি গান। যা ছিল বাংলাদেশের অডিও জগতে একই অ্যালবাম এ দুই ভাষার সমান সংখ্যক গানের প্রথম অ্যালবাম। সেই সাথে 'সোলস' বাংলা গানের পাশাপাশি ইংরেজি গানও পরিবেশনা শুরু করে। উল্লেখ্য যে বাংলা গানের মতো সবগুলি ইংরেজি গান লিখা ও সুর করা ছিল 'সোলস' এর। এই অ্যালবাম এর পরেই ১৯৮৯ সালের দিকে আইয়ুব বাচ্চু 'সোলস' ত্যাগ করেন।


অ্যালবাম লিঙ্ক - http://www.radiobg24.com/east-west-vol-4/
ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন - আলী, নেওয়াজ, নাসিম আলী খান , তপন চৌধুরী , রনি বড়ুয়া, সুহাস , র‍্যালী ও আইয়ুব বাচ্চু ।

বোনাস ঃ ওয়ারফেইজ এর ৭ টি পুরনো অ্যালবাম লিঙ্ক ও কভার



ওয়ারফেইজ এর প্রথম অ্যালবাম সেলফ টাইটেলড যা বাংলা ব্যান্ড সঙ্গীতের ইতিহাসে ঠাই করে নেয় অসাধারণ সব হার্ডরক গানের জন্য। সেদিন বাংলাদেশের শ্রোতারাও বুঝতে পারলো যে আমাদের ছেলেরাও পারে হার্ডরক/হেভি মেটাল গান গাইতে। অবশ্য এর আগে রকস্টারটা তাদের অ্যালবাম বের করে কিন্তু ওয়ারফেইজ এর মত এতো আলোড়ন তুলতে পারেনি।তবুও রকস্টারটা বেশ ভালোই গেয়েছিল। প্রথম অ্যালবাম এর ‘একটি ছেলে’ ‘বসে আছি’ ‘কৈশোর ‘ ‘স্বাধিকার’ গানগুলো আজো ২০ বছর পরেও একইরকম নাড়া দেয়। আজো শ্রোতারা ভুলতে পারেনি। সেই অ্যালবাম এ শ্রোতারা সঞ্জয় এর সাথে পায় বাবনা (বর্তমানে আমেরিকায় প্রবাসী) নামের আরেক বিস্ময় কে। যে ‘বৃষ্টি’ গান দিয়ে শ্রোতাদের হৃদয়ে ঠাই করে নেয়। যার গান শুনলে মনে হয় ওয়ারফেইজ এর কেউ না, উদাসী কোন এক শিল্পী নিজের মনে গেয়ে চলেছেন।
আজ ২০ বছর পরেও বাংলা হার্ডরক গানের কথা উঠলেই ‘বসে আছি একা’ ‘একটি ছেলে’ গান দুটোর নাম চলে আসে সবার আগে। ২০ বছরেও এই গান দুইটির বিকল্প কোন গান কেউ করতে পারেনি। ১৯৯২ ও ১৯৯৩ সালে ‘কোকাকোলা ব্যান্ড এ্যাওয়ার্ড’ এর শ্রেষ্ঠ ব্যান্ড এর পুরস্কার লাভ করে ওয়ারফেইজ যা পরপর ২বার তা লাভ করে তারা।



১৯৯৪ সালে বের হয় ওয়ারফেইজ এর ২য় অ্যালবাম ‘অবাক ভালোবাসা’। প্রথমটার মত এটিও শ্রোতারা লুফে নেয় এবং ওয়ারফেইজ আবারো তাদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমান করে। এই অ্যালবাম এর কভার ডিজাইনের জন্য ‘কোকাকোলা ব্যান্ড এ্যাওয়ার্ড ‘’ এর শ্রেষ্ঠ কভার পুরস্কার লাভ করে ওয়ারফেইজ এবং শ্রেষ্ঠ ড্রামার হিসেবে পুরস্কৃত হয় টিপু। যিনি আজো বাংলাদেশ এর একজন অন্যতম শ্রেষ্ঠ ড্রামার হিসেবেই আছেন। ‘অবাক ভালোবাসা’ অ্যালবাম এর টাইটেল গানটি গায় সেই বিস্ময় ও উদাসীন শিল্পী বাবনা। যা তারে সারাজীবনের জন্য শ্রোতাদের মনে ঠাই করে দিয়েছে। এই অ্যালবাম এর অন্যতম হিট গানগুলো ছিল ‘ অন্ধ জীবন’ ‘অন্য ভুবন’ ‘যখন মেঘের চাদর ‘ ‘বন্দী নিয়তি’, ‘এক+এক=দুই’’ ‘’শেখানো বর্ণনা ‘’ গানগুলি আজো শ্রোতাদের মনে পড়ে। এদিকে বাবনা মিক্সড অ্যালবাম এ (প্রিন্স মাহমুদ এর) নিজের আলাদা একটা জনপ্রিয়তা তৈরি করে ফেলেছে। মিক্সড অ্যালবাম এর মাঝে বাবনার ‘মেঘাচ্ছন্ন আকাশ (শক্তি)” “ছিলে তুমি জীবনে আমার (শক্তি)” “একা হয়ে যাই (ঘৃণা)” “ কোথায় হারালে (ক্ষমা) “ গানগুলো আজো শ্রোতাদের কাঁদায়! বাবনা আজো শ্রোতাদের কাছে এক বিস্ময় রয়ে গেলো।


১৯৯৬ সালের ঈদে বের হয় ওয়ারফেইজ এর ৩য় অ্যালবাম ‘জীবনধারা’ । যেখানে পুরনো সবার সাথে যোগ দেয় নতুন একজন যার নাম ফুয়াদ ইবনে রাব্বি । এই অ্যালবাম এ ওয়ারফেইজ সম্পূর্ণ হার্ডরক থেকে বের হয়ে একটু সফট রক গান বেশি করেছিলো। শুধু ‘জীবনধারা” গানটি ছিল বরাবরের মত একটি জটিল গান। যা শ্রোতারা তাদের প্রিয় তালিকায় নিয়ে নেয়। এছাড়া বিস্ময় কণ্ঠের বাবনা ‘ মৌনতা’ ‘মা’ গান দুটি ছিল অসাধারণ। আর সঞ্জয়ের ‘ধুপছায়া’ গানটি ছিল মেঘ না চাইতে বৃষ্টির মত একটি গান। যা আজো শ্রোতাদের সেই দিনগুলোতে ফিরিয়ে নিয়ে যায়। এই অ্যালবাম বের হওয়ার আগেই বাবনা ও রাসেল আমেরিকায় চলে যায়। শুধু মাঝে মাঝে বাবনা এসে অ্যালবাম এর কাজে নিজেকে জড়াতে পারলেও রাসেল এর তা সম্ভব হয়নি। ‘জীবনধারা’ অ্যালবামটিই বলতে গেলে ওয়ারফেইজ এর সাথে বাবনার শেষ অ্যালবাম। এরপর বাবনা পুরোপুরি প্রবাসী হয়ে যায়।



১৯৯৮ সালের রোজার ঈদে মুক্তি পায় ওয়ারফেইজ এর ৪র্থ অ্যালবাম ‘অসামাজিক’ যা হার্ডরক অ্যালবাম গুলোর ইতিহাসে ওয়ারফেইজ এর আরেকটি চমৎকার সংযোজন। যেখানে ওয়ারফেইজ এর সাথে যোগ দেয় বাংলাদেশের সেরা বেইজ গিটারিস্ট সুমন (অর্থহীন) ও অন্যতম প্রতিভাবান লিড গিটারিস্ট ইকবাল আসিফ জুয়েল (লিজেন্ড) । এই অ্যালবাম এ ‘অসামাজিক’ ‘নেই প্রয়োজন’ ‘বন্ধু’ অশনি সংকেত ‘’ ‘ধুসর মানচিত্র’ ‘প্রতিচ্ছবি (সুমন)’ ‘মহানগর’ ও ‘ এমন দিনে’ গানগুলো তুমুল জনপ্রিয়তা পায়। বিশেষ করে ‘অসামাজিক’ ‘নেই প্রয়োজন’ ‘ধুসর মানচিত্র’ ‘’ এমন দিনে’ গানগুলো আমাদের বাংলা ব্যান্ড সঙ্গীতে স্থায়ী আসন নিয়ে নিয়েছে। এই অ্যালবাম এর পরপরই ব্যক্তিগত ব্যস্ততার কারনে মূল ভোকাল সাঞ্জয় ব্যান্ড ছেড়ে চলে যায় যা ছিল শুধু ওয়ারফেইজ এর জন্য নয় পুরো ব্যান্ড সঙ্গীত ও শ্রোতাদের জন্য বিরাট একটি ধাক্কা। এই অ্যালবাম এর একটি চমৎকার ব্যাপার ছিল যে কমল, সুমন ও জুয়েল এর একসাথে চমৎকার দুর্দান্ত পারফর্ম। যা শ্রোতাদের মুগ্ধ করে। এতো সুন্দর গিটার ও ড্রামের সংমিশ্রণ এখনকার অনেক হার্ডরক ব্যান্ড গুলো করতে পারেনি। এটাই ওয়ারফেইজ কে অন্য সব হার্ড রক ব্যান্ড এর কাছ থেকে আলাদা করে রেখেছে। যে দলে আছে বাংলাদেশ এর শ্রেষ্ঠ এক ড্রামার (টিপু) ও বাংলাদেশ এর শ্রেষ্ঠ একজন গিটারিস্ট (কমল) তাঁরা তো সবার আলাদা হবেই এটাই স্বাভাবিক। ওরাফেইজ এর সবচেয়ে মূল শক্তি তাদের অসাধারণ সব কম্পোজিশন। তাঁরা খুব ভাল করেই জানে যে কোন কথার গানে কেমন কম্পোজিশন করতে হবে। এরপর হলো গানের কথার গভীরতা। যার কারনে এতো ভাঙ্গাগড়ার মাঝেও ওয়ারফেইজ আজো সবার সেরা। অন্য সব হার্ডরক ব্যান্ড গুলোর অনুপ্রেরণা।
আজো বাংলাদেশের বিশ্বমানের হার্ডরক ব্যান্ড বলতে সবাই যে নামটি উচ্চারন করবে তা হলো ওয়ারফেইজ ও সাঞ্জয়। বাংলাদেশের মতো একটি দেশে একটি হার্ডরক ব্যান্ড এর প্রায় ৩ দশক টিকে থাকা ওয়ারফেইজ এর শ্রেষ্ঠত্ব প্রমান করে। এই রেকর্ড অন্য কোন হার্ড রক ব্যান্ড ভাঙতে পারবে বলে আমি ব্যক্তিগত ভাবে বিশ্বাস করি না। বাংলাদেশ এর হার্ডরক ব্যান্ড এর ইতিহাসে ওয়ারফেইজ কে ১ নং আসন থেকে সরিয়ে ফেলা কোনদিন সম্ভব নয়।


১৯৯৮ সালের ‘অসামাজিক’ অ্যালবাম দিয়ে আমাদের কাছ থেকে বিদায় নেন অদ্ভুত সুন্দর ও রকগানের সর্বসেরা শিল্পী সাঞ্জয়। সাঞ্জয় এর চলে যাওয়া আমাদের মতো হতভাগা শ্রোতাদের জন্য ছিল এক বিরাট ধাক্কা ও ক্ষতি। যে ক্ষতি আমরা আজো কাটিয়ে উঠতে পারিনি। সাঞ্জয়, সুমন, জুয়েল, ফুয়াদ চলে যাবার পর ওয়ারফেইজ এ বিরাট এক শুন্যতা সৃষ্টি হয়। কিন্তু দলনেতা কমল এর আন্তরিক চেষ্টায় ও টিপুর পরিশ্রম ফলে তা কাটিয়ে উঠে। মাঝে কিছুদিন পেনটাগন এর রুমেল অতিথি গিটারিস্ট হিসেবে বিভিন্ন শোতে অংশগ্রহন করে। তখন ব্যান্ড এ যোগ দেয় কীবোর্ডিসট –শামস, গিটার ও ভোকাল- বালাম (বাবনার মামাতো ভাই) , বেজ গিটার – বিজু, ভোকাল- মিজান । আর পুরনো দুই যোদ্ধা কমল ও টিপু তো আছেনই। এই লাইনআপ নিয়ে ২০০১ সালের কুরবানির ঈদে মুক্তি পায় ‘আলো’ অ্যালবামটি। যেটার কভার ছিল খুব চমৎকার।


নতুন এই লাইনআপ নিয়েও ‘আলো’ অ্যালবাম বাজারে শ্রোতাদের আকৃষ্ট করতে সক্ষম হয়। বলা যায় ‘আলো’ ওয়ারফেইজ এর আরেকটি সফল অ্যালবাম। যেখানে শুরুতেই মিজান এর ‘হতাশা’ গানটি দিয়ে শুরু করেই বালাম এর ‘যত দুরেই থাকো’ গানটি শুনে শ্রোতারা চমকে উঠে। বালাম এর আগেও তার ব্যান্ড নিয়ে থাকলেও মুলত ‘আলো’ অ্যালবাম দিয়ে এই দশকের শ্রোতারা সহ পুরনো শ্রোতাদের কাছে ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা ও জনপ্রিয়তা পায়। ‘আলো’ অ্যালবাম এ শ্রোতারা সঞ্জয় এর ঝাঁঝালো বারুদ না পেলেও বেশ কয়েকটি চমৎকার গান পায়। যার কারনে ‘আলো’ অ্যালবামটি ব্যবসাসফল হয়। এই অ্যালবাম এর সবচেয়ে আলোচিত ও জনপ্রিয় গানটির নাম ‘বেওয়ারিশ’ যা মিজান কে বিপুল জনপ্রিয়তা এনে দেয়। এছাড়াও বালাম এর ‘ সেই সৃতিগুলো’ , ‘সময়ের ছলনায়’ ‘ মিজান এর ‘আলো’, ‘বৃষ্টি’, গানগুলোও বেশ চমৎকার ও শ্রোতাপ্রিয় হয়। এই অ্যালবাম এর হিট গান এর সংখ্যা ৮টি। গানগুলো। যা এই অ্যালবামটিকে সাঞ্জয় ও বাবনার পরবর্তী যুগের সবচেয়ে ব্যাবসাসফল অ্যালবাম বলা হয়। এই অ্যালবাম টি উৎসর্গ করা হয় অ্যালবাম এর কাজ চলাকালীন সময়ে প্রিয় কমল ভাইয়ের আপন ছোট ভাই কনক আমেরিকার এক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয় তাকে।
এই অ্যালবাম এ হার্ডরক এর পাশাপাশি বেশকিছু সফট রক ও মেলোডি গান ছিল যা সত্যিই চমৎকার। আর সব গানেই অসাধারণ কমল ভাইয়ের গীটারের কথা নাইবা বললাম।
‘আলো’ অ্যালবাম এর পর ভোকাল মিজান এর সাথে অন্য সদস্যদের বনিবনা না হওয়ায় মিজান ব্যান্ড ছেড়ে চলে যায়। তখন মূল ভোকাল হিসেবে বালাম ব্যান্ড এর দায়িত্ব নেয়।



বালাম কে মূল ভোকাল করেই ২০০৩ সালে বের হয় ওয়ারফেইজ এর অ্যালবাম ‘মহারাজ’ যার অ্যালবাম এর কভার সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে । তবুও ‘আলো’র মত এই অ্যালবাম এতো ব্যবসাসফল হয়নি। মহারাজ অ্যালবাম এর ‘মহারাজ’ গানটি ওয়ারফেইজ এর এই দশকের একটি জনপ্রিয় ও সফল গান। যা সব কনসার্টে ওয়ারফেইজ কে বসে আছি, একটি ছেলে’র মত নিয়মিত এখনও গাইতেই হয়। মহারাজ অ্যালবাম এর অন্য গানগুলো ছিল ‘বাঙ্গালিরা আর কত দেখবে’ ‘যে পথে সুখ তুমি খুঁজেছ’ ‘সন্ধ্যার আলো ‘ সহ আরও কিছু গান । মহারাজ অ্যালবাম এ শ্রোতারা বালাম এর হার্ডরক গানে বেশ পারদর্শীতা আছে তা বুঝতে পারে। মহারাজ অ্যালবাম এর পর বালাম দল ছেড়ে একক অ্যালবাম নিয়ে নিজেকে গড়তে যায়। অথচ আজকের এই বালাম এর জনপ্রিয়তার পেছনে ওয়ারফেইজ এর অবদান সবচেয়ে বেশি। বালাম কিশোর বেলা থেকে গান করলেও তাকে শ্রোতারা ওয়ারফেইজ এর মাধ্যমেই বেশি গ্রহন করে নেয়।


২০০৯ সালে প্রকাশিত হয় পুরনো ও নতুন কিছু গান নিয়ে আনপ্লাগড অ্যালবাম পথচলা -

সবগুলো অ্যালবাম এর লিঙ্ক - http://www.radiobg24.com/artist/w/warfaze/

** অ্যালবাম সংগ্রহ করার আগে অবশ্যই সাইটে রেজিস্ট্রেশন করে নিবেন ***

একটি Radio bg24 এর নিবেদন
১৪টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আগে তো পানি দিতনা মারার আগে। এখন ভাত পানি খাওয়াইয়া মারে।

লিখেছেন আহসানের ব্লগ, ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪


আগে তো পানি দিতনা শেষ নিস্বাশের আগে। এখন ভাত পানি খাওয়াইয়া মারে। আর শামীম মোল্লা ভাইয়ের কপালে অবশ্য অত্যাচার ছাড়া কিছু জোটে নাই। “ভাই আমারে আর মাইরেন না বলে অনুনয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

শেখ হাসিনাকে থাকতে দেয়ায়, আপনি ভারতের উপর কতটুকু রেগেছেন?

লিখেছেন সোনাগাজী, ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৩



"শেখ হাসিনা বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের নো-ম্যানসল্যান্ডে ঘোরাফিরা করেছে; আশা করছে, যদি কোন বিএসএফ ধাক্কা দিয়ে বাংলাদেশ সীমান্ত প্রবেশ করার ব্যবস্হা করে;" ইহা ছিলো ১ জন "নতুন মুক্তিযোদ্ধা"... ...বাকিটুকু পড়ুন

১৯৭১ এবং ২০২৪ এর হানাদার ও রাজাকারকে সমর্থন করা যায় না

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০০



১৯৭১ সালের হানাদার আমাদের দেশের সম্পদ তাদের দেশে নিয়েগেছে। ২০২৪ এর হানাদার আমাদের দেশের সম্পদ বিভিন্ন দেশে নিয়েগেছে। কারণ আমাদের দেশই এদের দেশ। ১৯৭১ সালের হানাদার ছিলো ভিনদেশী... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যা আর আমাদের ক্ষয়ে যাওয়া বিবেক

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৬


একটা গল্প প্রচলিত আছে এমন: রমজান মাসে বাংলাদেশে বেড়াতে এলেন উত্তর কোরিয়ার এক নাগরিক। কোনো এক রোজাদারকে জিজ্ঞেস করলেন, আপনারা সারাদিন না খেয়ে থাকেন কেন?
উত্তরে রোজাদার বললেন, আমরা স্র্রষ্টার... ...বাকিটুকু পড়ুন

হতভাগ্য তোফাজ্জল

লিখেছেন আনু মোল্লাহ, ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৩৪

ঘটনার সাথে দুজন ছাত্রলীগ নেতার সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে।
কিন্তু এতে সকল পক্ষের দায় মোচন হয়ে যায় না। এরা যদি ছাত্রলীগ নেতাই হয় তবে তারা বিচারের আগে হলে পুনর্বাসিত হলো কি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×