somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হারানো অতীত, সোনালি দিন ও প্রিয় মানুষগুলোর নস্টালজিক গল্প -

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :





গানের কথা লিখে আর কি-ই-বা হবে! পুরোনো কিছু সময়কে নতুন ছুঁয়ে দেয়া ছাড়া এর আর বিশেষত্ব কি? হয়ত কারো কারো চোখ জলে ঝাপসা হয়ে উঠবে অতীতে হারিয়ে গিয়ে। কেউ কেউ হয়তবা নষ্টালজিক হয়ে যাব হারানো স্মৃতির ভিড়ে। স্মৃতি সেতো বড় এক মায়া।

বিষ্ময় (১৯৯৮) অ্যালবামে আইয়ুব বাচ্চুর কণ্ঠে শুনেছিলাম ‘স্মৃতি শুধু জানে কাকে রাখবে কাছে, কাকে ঠেলবে দূরে’ অথবা ‘আজকের এই বর্তমান কিছুক্ষণ পরে গেল, স্মৃতির দেশে জায়গা দখল চর দখলের মতন’। স্মৃতির সেই চরে কেউ কেউ রাজার ভূমিকায় অভিনয় করেন। আবার কেউবা কৃতদাসের মত আমৃত্যু লালন করে দুঃসহ বিবর্ণ অতীত।


অতীত আছে বলেই বর্তমান অর্থবহ। প্রতিটি সময় সেকেন্ডের কাটা ঘুরে মুহুর্তেই অতীতে স্থান করে নেয়। আর সেই সময়গুলো আমাদের কাছে ধরা দেয় স্মৃতির ভিড়ে। সাদা-কালো, লাল-নীল-হলুদ-বেগুনী হয়ে। আর বিবর্ণ-ধূসর সময়ের দেয়াল হাতরে শুধু পুরোনোকে খুঁজি আমরা, রঙিন সময়গুলোও ধুলোয় ধূসরিত হয়ে ধরা দেয়। কালের সেই ধূলোয় কেউ হাঁসে, কেউবা কাঁদে! এদের বাইরে আরেকটি দল থেকে যায় যাদের কাছে সেই সময়গুলো আজও ‘প্রশ্নবিদ্ধ’।


‘এখনও দু’চোখে বন্যা’ অ্যালবামে প্রিন্স মাহমুদের কথা ও সুরে জনপ্রিয় ব্যান্ড মাইলসের শাফিন আহমেদ তাইতো গেয়ে উঠেছিলেন ‘অকারণ আর কারণের মায়াডোরে, বাঁধনের সেই সুতোটা গেল ছিড়ে। পারনি তুমি নিজে বুঝতে, পারনি আমাকেও বোঝাতে। ....বোঝাতে পারিনি এই মনকে কিছু আমি’।

আমি নিজেও আমার মনকে বোঝাতে পারিনি এখনও। আজও বুকের গভীরে প্রশ্নের ঢেউ উঠে ‘কেন এমন হলো, মন ভেঙ্গে গেলো (নকীব খান/অ্যালবামঃ দুঃখ)’। আমি কিংবা সেই সময়ের গান পাগল মানুষগুলো কি পেরেছে আদৌ মেনে নিতে? আমি পারিনি। আমার মত অনেকেই পারেন নি মেনে নিতে। আমি ব্যক্তিগত ভাবে অনেককেই চিনি যারা সেই সময়ের কথা ভেবে দীর্ঘশ্বাস ফেলেন। আমরা শ্রোতাদের কথা না-হয় বাদই দিলাম। সেই সোনালী সময়ের সোনানী মানুষগুলো কি পেরেছেন মেনে নিতে? রূপালী গীটার আর সাতরঙা সুরের সেই সেই মানুষগুলো নিজেদের সবটুকু উজাড় করে দিয়েছিলেন আমাদের মাঝে।



‘দুঃখিনী দুঃখ করোনা’ অ্যালবামে ফিলিংসের সেই অগোছালো জেমস তাইতো গেয়ে উঠেছিলেন ‘ছয়টি তারে লুকিয়ে আছে, ছয় রকমের কষ্ট আমার, ফুরিয়ে যাওয়া মানুষের মত, নির্ঘুম রাত জেগে জেগে গীটার কাঁদতে জানে’ (Click This Link Kadte Jane.mp3)।

সোনালী গীটারের সেই কান্না কি কেউ শুনতে পায়? কত নির্ঘুম রাত সুরের ঝংকারে মেতে উঠতে না পারার কষ্ট, সন্মোহিত উদ্বেলিত উত্তাল মানুষের ঢেউয়ে মাদকতায় ভরপুর সোনালী হাতের স্পর্শ ভুলতে না পারার কষ্ট কি কেউ দেখতে পায়?


নষ্টালজিক সময়ের উন্মাতাল গানের মাঝে ‘বঙ্গাব্দ ১৪০০’ (http://www.radiobg24.com/bongabdo-1400/) অ্যালবামে ফিডব্যাকের মাকসুদুল হক গানের কথায় বলেছিলেন ‘আবার এক ভোর এলে আমি চাইবোনা তোমায় রেখে, আসুক কোন নতুন প্রেমের মুখ। ...আরেক নতুন গান নিয়ে শুরু হলো এই সন্ধ্যাবেলা, আবার সেই একই অনুরোধ’ (Click This Link Mon.mp3) ।

জনপ্রিয় গীতিকার লতিফুল ইসলাম শিবলী তার ‘প্যারিসের চিঠি’ কবিতায় লিখেছিলেন ‘ভুলতে না পারা কষ্টের অপর নাম স্মৃতি’। আর আমরা সেই স্মৃতি নিয়েই বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো।



সোলসের ‘আজ দিন কাটুক গানে’ অ্যালবামে নাসিম আলী খান কিছুটা সংশয় কিছুটা প্রশ্ন বুকে চেপে গেয়েছিলেন ‘পাবোকি সারাটা জীবন, এখন আজো হৃদয় যেমন’ (Click This Link) । না, ‘সবুজের ঘাসে ছাওয়া সেই মেঠোপথ ধরে’ হেঁটে চলা কিশোরীর কোমল হৃদয় আজ আর নেই। শহুরে দালানকোঠা আর শত শত গাড়ির ভিড়ে হৃদয়ের উত্তাপ বেড়ে গেছে। আর সেই উত্তাপে পুড়ে গেছে সবুজের কোমল ছোঁয়া। সবুজ শ্যামলে ছাওয়া স্নিগ্ধ কোমল দুটি চোখের খোঁজে হয়ত অজান্তেই কেউ গেয়ে উঠবে ‘পলাতক হৃদয়ে ভাসে কার ছবি। সহসা এলোমেলো যেন হয় সবই। ভুলে জীবনের চেনা বাঁধন। মনে জাগে আজ কেন আলোড়ন। কি যে চায় এই মন, কি খোঁজে সারাক্ষণ, আমার পিয়াসী মন’।

‘কে যেন কানে কানে বলে, দাও সাড়া দাও সবই ভুলে। মনেরই পরিচিত বাঁকে, থমকে দাঁড়ালাম পিছু ডাকে’। পিছুটান কখনোই আমার পিছু ছাড়েনি। অবশ্য এজন্য সৌভাগ্যবান মনে করি নিজেকে। পিছুটান আমাকে টেনে নিয়ে যায় সেই সময়ে। আর আমার ‘মনে পড়ে সুদূরের সেই দিনগুলো, আজও। পথে দেখা, তবু যেন অচেনা, অজানা, মায়াবী সেই দু’চোখের কিশোরী। অপরূপা দেখেছি সংগোপনে, তোমাকে’। হয়ত তোমাকে দেখার প্রলোভনেই বার বার ফিরে যাবো সেই সময়ে। তাইতো আজও গেয়ে উঠি ‘মনে পড়ে যায় কখনও পুরোনো তোমাকে, প্রতিটি কষ্টমাখা দিনের ফাঁকে। হয়ত বদলে গেছ, হয়ে গেছ অচেনা তুমি, তবুও তোমাকেই ফিরে পেতে চাই দূরের আমি’। গীতিকার আসিফ ইকবাল কি ভুলতে পেরেছেন সেই মাতাল করা সময়ের কথা? কিংবা সুরকার, সঙ্গীতপরিলাচক ও গায়ক আশিকুজ্জামান টুলু? ভুলতে পারার কথা নয়। সব কিছুই হয়ত বদলে গেছে, চেনা মানুষগুলো পাল্টে গেছে সময়ের স্রোতে। তবুও সেই তোমার মাঝেই ফিরে যেতে চাই। হোক-না অচেনা অজানা তুমি। তবুওতো তুমি!

গান নিয়ে বন্ধুমহলে প্রায়ই আড্ডা হয়। আলোচনার ৮০% পুরোনো সময়কে ঘিরে। কতই না সুন্দর সময় ছিল আমাদের। নতুন নতুন অ্যালবাম বেরুচ্ছে, আর এক একটা গান মুখ থেকে মুখে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে সারা বাংলাদেশ। নতুন ক্যাসেট কিনে এনে কাভারের যেই গন্ধ নিতাম আজও বুকে হাহাকার জাগে সেই মাতাল করা প্রিয় গন্ধের জন্য। আমার প্রিয় ক্যাসেট প্লেয়ারটির জন্যও মায়া লাগে বড় বেশী। বেচারি ক্যাসেটের ফিতা আঁটকে দিত বলে কতই-না কিল-ঘুষি মেরেছি। রাত জেগে জেগে ক্যাসেটের ফিতা ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে প্রিয় গানগুলো বার বার শোনার যে ব্যকুলতা আমাকে ঘিরে ছিল তার কাছে আমি কৃতজ্ঞ। প্রিয় গানগুলোর পেছনের প্রিয় মানুষগুলোর কাছে আমি কৃতজ্ঞ।

হয়ত আমার মত অনেকেই কৃতজ্ঞতায় নতজানু। তবুও আমার মনে হয়, শ্রোতা হিসেবে আমরা বোধহয় আমাদের প্রিয় শিল্পীদেরকে মূল্যায়ন করিনি। এর প্রমাণ একটু পেছনে তাকালেই মিলবে। জনপ্রিয় ব্যান্ড এল.আর.বি ১৯৯২ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত মোট ১১ টি অ্যালবাম প্রকাশ করে এবং ২০০৪ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত তাদের প্রকাশিত অ্যালবামের সংখ্যা মাত্র ৩ টি। জনপ্রিয় ব্যান্ড মাইলস ২০০০ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত মাত্র ১ টি (প্রতিধ্বনি/২০০৬) অ্যালবাম প্রকাশ করে যেখানে মাইলস ১৯৯১ থেকে ১৯৯৯ পর্যন্ত সর্বাধিক জনপ্রিয় ৫ টি অ্যালবাম প্রকাশ করে। তার মধ্যে সর্বশেষ অ্যালবামটি মুঠোফোনে প্রকাশ পেলেও সিডি প্রকাশের মাধ্যমে শ্রোতাদের হাতে এখনো পৌছে দিতে সক্ষম হয়নি। জনপ্রিয় ব্যান্ড ফিডব্যাক ১৯৮৫ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত আটটি অ্যালবাম প্রকাশ করে এবং ২০০৩ থেকে ২০১৩ এর মধ্যে তাদের নতুন কোন অ্যালবাম বাজারে এসেছে কিনা আমার জানা নেই।

এদিকে ১৯৯৭ এ ফিডব্যাক থেকে বেরিয়ে মাকসুদ ও ঢাকা ব্যান্ডের ছত্রছায়ায় ১৯৯৭ থেকে ২০০১ পর্যন্ত মোট ৩ টি অ্যালবাম প্রকাশ করে এবং ২০০৪ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত প্রকাশিত অ্যালবামের সংখ্যা মাত্র ১টি (মা’ আরেফতের পতাকা/২০০৬)। ব্যান্ডটির সর্বশেষ অ্যালবাম ‘ওগো ভালোবাসা’ প্রকাশিত হয় ১৯৯৯-এ। অন্যদিকে বাংলা ব্যান্ডের আরেক তুমুল জনপ্রিয় ব্যান্ড আর্ক ২০০৩ সাল পর্যন্ত সর্বমোট ৫টি শ্রোতা নন্দিত অ্যালবাম প্রকাশ করে। এরপর আর তাদের কোন অ্যালবাম পাওয়া যায় নি। মাতাল করা গায়ক জেমস ও ফিলিংস ১৯৯৯ এ এসে সর্বশেষ অ্যালবাম ‘স্টেশন রোড’ রিপ্রডাকশনের মাধ্যমে ভেঙ্গে যায় এবং জেমস ‘নগর বাউল’ শিরোনামের ব্যান্ডের ব্যানারে ‘দুষ্ট ছেলের দল’ নামের একটি অ্যালবাম প্রকাশ করে তাও ২০০০-০১ তে। এরপর ‘নগর বাউল’-র আর কোন অ্যালবাম পাওয়া যায়নি।

জনপ্রিয় ব্যান্ড সোলস্‌, রেনেসাঁ, নোভা, উইনিং, চাইম, অবস্‌কিউর সহ আরো অনেক ব্যান্ডের ক্ষেত্রে এই পরিসংখ্যানটা একই রকম। অবশ্য বিপ্লবের প্রমথিউস একটু ব্যতিক্রম। শিল্পী বিপ্লব ২০০১ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত ঠিক কতগুলো সলো ও ব্যান্ড অ্যালবাম প্রকাশ করেছে তা বোধহয় তিনি নিজেও জানেন না এবং মানের প্রশ্নেতো অবশ্যই নয়!!!! ঠিক যেমনটি জানেন না জনপ্রিয় ব্যান্ড আর্কের হাসান। ২০০০ সালে প্রিন্স মাহমুদের কথা, সুর ও সঙ্গীতায়োজনে তার প্রথম সলো অ্যালবাম ‘তাল’-র ব্যপক সফলতার পর ঠিক কতগুলো সলো অ্যালবাম তিনি প্রকাশ করেছেন এবং তার কয়টি শ্রোতানন্দিত হয়েছিল সেই পরিসংখ্যানটা আর না-ই-বা দিলাম।

এক সময়ে দাপিয়ে বেড়ানো মাতাল করা সেই ব্যান্ডগুলোর কালজয়ী গানগুলোও তাই সেই পুরোনো সময়েরই। আর তাইতো আমি সেই পুরোনো দিনগুলোতেই ফিরে ফিরে যাই। ব্যান্ডগুলোর এমন অবস্থার পেছনের কারণ কিংবা অকারণগুলো যা-ই হোক না কেন, শ্রোতা হিসেবে এর দায়ভার আমাদেরকেও নিতে হবে। প্রথমেই বলেছিলাম, শ্রোতা হিসেবে আমরা আমাদের সোনালী দিনের প্রিয় মানুষগুলোকে যথাযথ মূল্যায়ন করিনি কিংবা করতে শিখিনি।

আমার কাছে অতীত খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আজকের বর্তমান এই আমি অতীতের পাওয়া। তাইতো অতীতের কাছে আমি চিরঋণী। অতীতের সেই সোনালী মানুষগুলোর কাছে আমি ঋণী।


যদি পেতাম হারানো দিনগুলি
যদি পেতাম ফিরে কৈশোর
আজ নেই আমার সেই ভালোলাগা
আজ নেই প্রিয় চেনা ভোর.......” কৈশোর/আজম খান, কথা সুর ও সঙ্গীতঃ প্রিন্স মাহমুদ



-------------------------------------------
লেখকঃ মোখলেছুর রহমান সজল
সম্পাদনায় - ফজলে এলাহী পাপ্পু (কবি ও কাব্য)
বিশেষ কৃতজ্ঞতায় - শামীম মামুন ও ইমতিয়াজ মাহমুদ তমাল, মাহমুদ নোমান ও হুমায়ুন কবীর ।
১৪.০১.২০১৩
একটি 'রেডিও বিজি২৪' (বাংলার গান ২৪) প্রকাশনা
http://www.radiobg24.com

৭টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আগে তো পানি দিতনা মারার আগে। এখন ভাত পানি খাওয়াইয়া মারে।

লিখেছেন আহসানের ব্লগ, ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪


আগে তো পানি দিতনা শেষ নিস্বাশের আগে। এখন ভাত পানি খাওয়াইয়া মারে। আর শামীম মোল্লা ভাইয়ের কপালে অবশ্য অত্যাচার ছাড়া কিছু জোটে নাই। “ভাই আমারে আর মাইরেন না বলে অনুনয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

শেখ হাসিনাকে থাকতে দেয়ায়, আপনি ভারতের উপর কতটুকু রেগেছেন?

লিখেছেন সোনাগাজী, ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৩



"শেখ হাসিনা বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের নো-ম্যানসল্যান্ডে ঘোরাফিরা করেছে; আশা করছে, যদি কোন বিএসএফ ধাক্কা দিয়ে বাংলাদেশ সীমান্ত প্রবেশ করার ব্যবস্হা করে;" ইহা ছিলো ১ জন "নতুন মুক্তিযোদ্ধা"... ...বাকিটুকু পড়ুন

১৯৭১ এবং ২০২৪ এর হানাদার ও রাজাকারকে সমর্থন করা যায় না

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০০



১৯৭১ সালের হানাদার আমাদের দেশের সম্পদ তাদের দেশে নিয়েগেছে। ২০২৪ এর হানাদার আমাদের দেশের সম্পদ বিভিন্ন দেশে নিয়েগেছে। কারণ আমাদের দেশই এদের দেশ। ১৯৭১ সালের হানাদার ছিলো ভিনদেশী... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যা আর আমাদের ক্ষয়ে যাওয়া বিবেক

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৬


একটা গল্প প্রচলিত আছে এমন: রমজান মাসে বাংলাদেশে বেড়াতে এলেন উত্তর কোরিয়ার এক নাগরিক। কোনো এক রোজাদারকে জিজ্ঞেস করলেন, আপনারা সারাদিন না খেয়ে থাকেন কেন?
উত্তরে রোজাদার বললেন, আমরা স্র্রষ্টার... ...বাকিটুকু পড়ুন

হতভাগ্য তোফাজ্জল

লিখেছেন আনু মোল্লাহ, ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৩৪

ঘটনার সাথে দুজন ছাত্রলীগ নেতার সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে।
কিন্তু এতে সকল পক্ষের দায় মোচন হয়ে যায় না। এরা যদি ছাত্রলীগ নেতাই হয় তবে তারা বিচারের আগে হলে পুনর্বাসিত হলো কি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×