somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ব্লগ টিউটোরিয়ালঃ (ওয়াচে থাকা এবং নতুন ব্লগারদের জন্যে অবশ্য পাঠ্য)

২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:০০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

নিজেদের ভালো লেখার মূল্যায়নের জন্যে পোস্টটি সবাই দেখতে পারেন...কাজে লাগলেও লেগে যেতে পারে।

♦ ব্লগিং-এ যারা নতুন, অর্থাৎ ওয়াচে আছেন, তাদের পোস্ট যেহেতু প্রথম পাতায় আসে না। আর তাদের মন্তব্যও সাম্প্রতিক মন্তব্যের ঘরে দেখা যায় না তাই তাদের দেখার, তাদের ব্লগ পোস্ট পড়ার, তাদের অনুপ্রাণিত করার মতো ব্লগার কমই আছে। কেননা অনেকেই অন্যের ব্লগে কমেন্ট করে বিনিময়ে নিজের ব্লগ পোস্টে কমেন্ট পাবার জন্যে। তবে সবাই কিন্তু এমন নয়। ভালো পোস্টের খোঁজ পেলে পুরনো অনেকেই যারা ভালো পোস্ট খোঁজ করেন, তারা কিন্তু ওয়াচে থাকা বা সেফ ব্লগার বিবেচনা করেন না। তাদের কাছে পোস্টের কন্টেন্টই মূখ্য। কাজেই ব্লগিং শুরু করুন সুন্দর একটা পোস্ট দিয়ে যেন পরবর্তীতে আপনার প্রথম পোস্টটি দেখে আফসোস বা লজ্জা না লাগে আর তা সবার কাছেই গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করে।

সাতদিনের ধকলঃ
সাতদিনেই সেফ হয়ে যাবেন, তেমন আশা না করে লিখে যান। আপনি লিখতে পাচ্ছেন নিজের ইচ্ছেমতো এটাই বড় কথা হওয়া উচিত। তারপরও সাতদিনের পরেও ওয়াচে থেকে হতাশারা গ্রাস করতে থাকে। কেননা তার ভালো লেখার পাঠক কম, মূল্যায়ন কম। স্বীকার করুন আর না করুন...ভালো লিখলে সেটা অনেকেই পড়ুক এই ইচ্ছে হওয়াটাই স্বাভাবিক।

আর তাই সেই ইচ্ছেকে পূরণ করার জন্যে নিচে দিয়ে দিলাম কিছু টিপস, আশা করি টিপসগুলো কাজে লাগিয়ে হতাশা কিছুটা মোচন হবে।

অনলাইনে থাকা ব্লগার



উপরের ছবিতে দেখুন ১৫০ জন আছে। আপনি যখন লগইন হবেন তখন অনলাইনে যে কয়জন থাকবে তাদের সবার ব্লগে এক চক্কর দিয়ে আসুন। (কিপ্টা আছে অনেকেই, দেখে যাবে কিন্তু কমেন্ট করবে না :( X( ) ভিসিটর লিস্টে আপনার নাম দেখে অনেকেই আপনার ব্লগে আসবে।

গ্রুপ ব্লগিং :


দেখুন প্রথম পাতার উপরে গ্রুপ ব্লগ লেখা আছে লাল মার্ক করা।ওটা ওপেন করুন।
এতে নিজের পছন্দের গ্রুপ সার্চ দিয়ে বের করতে পারেন। অথবা "সকল গ্রুপ"-এ ক্লিক করে আপনার পছন্দের গ্রুপে জয়েন করতে পারেন। এর পর ওই গ্রুপের মেম্বার না হলেও আপনি যে কোন গ্রুপে (যেগুলোতে সবার জন্য মন্তব্য উন্মুক্ত) মন্তব্য দিতে পারবেন। আর মেম্বার হলে একই সময়ে ব্লগে আর গ্রুপে পোস্ট দিতে পারবেন।

সততা:
ব্লগিংয়ে সততা জরুরী। হিটের জন্যে ১৮+ দিয়ে অন্যের কাছে নিজের গুরুত্ব কমাবেন না। নিজের পোস্ট মন্তব্য পাওয়ার আশায় অন্যের যে কোন ধরনের পোস্টে গনহারে কমেন্ট করা থেকে বিরত থাকুন। পুরো পোস্ট পড়ে তবেই মন্তব্য করুন। অথবা পোস্ট পুরোটা পড়ার মতো যথেষ্ট সময় না থাকলে সেটা মন্তব্যে জানাতে কার্পণ্য করবেন না।

কোন পোস্ট ভালো লাগলে যদি প্লাস চিহ্ন বা প্লাস লিখতে চান তবে লাইক বাটনে চেপে সেটা নিশ্চিত করুন। মুখে মুখে লাইক, চমৎকার এসব বলে আর লাইক বাটন না চেপে নিজেকে একটা "লাইক বাটন না চাপতে না জানা পাবলিক" পরিচয় দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। আর ভালো পোস্টেরও লাইক বাটন চেপে মর্যাদা দিন :(

ক্যাচাল পোস্টঃ
ক্যাচাল পোস্ট দেয়া থেকে বা কেচাল পোস্টে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকুন। এতে আপনার সম্মান বাড়বে বৈ কমবে না। আপনার নাম উল্লেখ করেও যদি কেউ পোস্ট দিয়ে কেচাল করতে চায়, সেই পোস্ট ইগনোর করুন। তাকে এতো গুরুত্ব দেবার কিছু নেই।

দায়িত্বশীলতাঃ
দেশের সুবিধাপ্রাপ্ত জনগোষ্ঠীর বিশেষ একজন আপনি। কারণ অনেকেই ব্লগিং কি তা জানাতো দুরের কথা ইন্টারনেট সম্পর্কেই জ্ঞান নেই। কাজেই আপনার আছে তথ্য পাওয়ার এক বিশাল ভান্ডার। একে দায়িত্বশীলতার সাথে ব্যবহার করুন। মনে রাখবেন আপনি পুরো একটা জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্ব করছেন।

সময়ানুবর্তিতাঃ
আর সব কাজ ফেলে ব্লগিং করলে একটা সময় হতাশারা আপনাকে গ্রাস করে ফেলবে। কাজেই কখন ব্লগিং করলে আপনার পেশাগত জীবন, ব্যক্তিগত জীবনের উপর কোন রকম ক্ষতিকর প্রভাব পড়বে না, তেমন সময়কেই ব্লগিং-এর জন্যে বেছে নিন।

তথ্য সমৃদ্ধ পোস্টে রেফারেন্সঃ
সাধারণত গল্প, কবিতায় রেফারেন্স দেবার তেমন প্রয়োজন পড়ে না।কারণ তা লেখকের নিজের অনুভব থেকে সৃষ্টি। কিন্তু অনেকেই অনেক তথ্য সমৃদ্ধ পোস্ট দিয়ে থাকেন। এদের কেউ কেউ আবার সোর্স দিতে কার্পণ্য করেন এই ভেবে যে, এতো ভালো পোস্ট দিলাম, ক্রেডিট অন্যকে দিব কেন?!
কিন্তু আপনি যখন সোর্সগুলো ঠিকঠাক মতো উল্লেখ করবেন তখনই আপনার পোস্টের মর্যাদা অনেকগুন বেড়ে যাবে।
যারা পোস্টে ছবি এ্যাড করেন, তাদের বেলায়ও একই কথা।

বিভাগ উল্লেখ করাঃ


আপনি বিভিন্ন বিষয়ের উপর লিখতেই পারেন। সেক্ষেত্রে বিভাগ ভাগ করে নিলে আপনার যেমন সুবিধা তেমনি আপনার ব্লগে যে পড়তে আসবে সেও বিভাগ থেকে তার পছন্দের বিষয় বাছাই করে পড়তে পারবে।

ট্যাগ ব্যবহার করাঃ
বিভাগ ব্যবহার করার পাশাপাশি ট্যাগে আপনার পোস্টের কি-ওয়ার্ড/স ও ব্যবহার করতে পারেন। এতে পাঠক সহজেই আপনার কোন দূবোর্ধ্য লেখাও হৃদয়ঙ্গম করতে পারবে।

অনুসারিত ব্লগারঃ


দেখুন ব্লগের উপরের দিকে বাম পাশে অনুসারিত ব্লগ লেখা আছে। শুধু মাত্র তাদেরকেই অনুসারিত করুন যারা নিয়মিত ভালো লেখার চেষ্টা করে। যাদের পোস্ট পড়ে আপনি তৃপ্তি পাবেন। অহেতুক অনুসারিত লিস্ট বড় করলে তখন সেখানকার পোস্ট দেখে আপনার এমন মেজাজ খারাপ হবে যে অনুসারিত ব্লগ আর দেখতেই ইচ্ছে করবে না।

বিপরীত লিঙ্গের ব্লগার
চেষ্টা করুন বিপরীত লিঙ্গের ব্লগারের ভালো লেখার প্রেমে পড়তে। লেখার পেছনের মানুষটির নয়। এতে আপনার মূল্যবান সময় অপচয় ছাড়া আর কিছুই হবে না। কেউ কেউ আছেন মার্টি নিকে মেয়ে ব্লগারদেরকে বিভিন্নভাবে হ্যারেজ করতে। এসব অসুস্থ মানসিকতা পরিহার করতে ফ্রেশ ব্লগিঙ করার চেষ্টা করে সুস্থ্য মানসিকতার পরিচয় দেয়াই উত্তম।

প্রিয় পোস্টঃ
আপনার মনকে বিশেষভাবে নাড়া দিয়েছে বা অনেক তথ্য সমৃদ্ধ পোস্ট যা পরবর্তীতে কোন না কোনভাবে কাজে লাগতে পারে, অন্যকে পরামর্শ দিতে লাগতে পারে, খুব সমৃদ্ধ সংকলন পোস্ট বা আপনার আগ্রহ আছে এমন বিষয়ের উপর পোস্টগুলো, সর্বোপরি আপনার পছন্দই প্রাধান্য পাবে কোন পোস্ট আপনি প্রিয়র তালিকায় রাখবেন।


পোস্ট কিভাবে প্রিয়তে নিতে হয়, নতুন কেউ কেউ বুঝতে পারে না।তাদের সুবিধার্থে ছবি দেয়া হলো। ছবিতে লাল চিহ্ন দেয়া হলুদ তারাতে কারসর রেখে ক্লিক করলেই আপনার ব্লগের ডান পাশে রাখা অংশে চলে যাবে।

পোস্টে ভালো লাগা জানানোঃ
কারো পোস্ট পড়ে ভালো লাগলে তা জানাতে চাইলে ছবি দেয়া লাল মার্ক করা হাতে ক্লিক করলেই হবে।


ফেসবুকে আপনিঃ
ব্লগ পোস্টে অফটপিকে কথা বলার অভ্যাস না করার চেষ্টা করুন। সেক্ষেত্রে যেই নিক ব্লগে আছে সেই নাম দিয়ে ফেসবুকে একটা আইডি খুলতে পারেন। নিজের পোস্টগুলো শেয়ার করতে বা যখন তখন যা মনে আসে তা শেয়ার করতে ফেসবুক ব্যবহার করতে পারেন। তবে ইনবক্সে যোগাযোগ, কথাবার্তা যত কম বলবেন তত নিরাপদ থাকবেন। চেষ্টা করুন চ্যাট করার অভ্যাস পরিহার করে ওই সময়ে ভালো পোস্ট পড়তে। এতে আপনার ক্ষতিতো নয়ই বরং জানার ভান্ডার সমৃদ্ধ হবে।

ইনবক্সে লিংক বিলি করা থেকে বিরত থাকুন। কেউ যদি নিজে থেকে চায় সেক্ষেত্রেই শুধু ইনবেক্স লিংক শেয়ার করুন অন্যথায় কাউকে বিরক্ত করে নিজেকে অসম্মানিত করার কোন মানে হয় না।

বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপ
এই গ্রুপ গুলোর সদস্যরা সাধারণত খুব সহযোগিতা করার মানসিকতা নিয়ে গ্রুপে এ্যাকিটভ থাকেন। তাই ফেসবুকের বিভিন্ন গ্রুপে জয়েন করতে পারেন। আর আপনার পোস্ট পাবলিশ করার পর যে গ্রুপের ধরণ অনুযায়ী পোস্টগুলো গ্রুপগুলোতে শেয়ার দিয়ে দিন। এতে একজনও যদি গ্রুপ থেকে আপনার লেখার লিংক দেখে পড়তে আসে মন্দ কি?

সামহোয়্যারইন-এর সাথে সম্পৃক্ত কয়েকটি গ্রুপ
১. সামহোয়্যারইন... ব্লগ (বাধ ভাঙ্গার আওয়াজ)
https://www.facebook.com/groups/samublog/
২. সামহোয়্যারইন..ব্লগ (ফ্রেশ লুকস)
Click This Link
৩. সামহোয়্যারইন... ব্লগ (বাধ ভাঙ্গার আওয়াজ)
Click This Link
৪. সামহোয়ার ইন ব্লগ -উই আর গুড ব্লগারস্‌। Click This Link
৫. আশা জাগানিয়া
Click This Link

বইয়ের গ্রুপ
১. বই পড়া ভারী মজা
Click This Link
২. বইয়ের পোকা
https://www.facebook.com/groups/boierpoka/
৩. বইপড়ুয়া
https://www.facebook.com/groups/boiporua/
৪. বইয়ের দোকান
https://www.facebook.com/groups/boierdokan/
৫.লেখক & বই (http://www.lekhok.net) নতুন বই ও লেখক এর তথ্য
https://www.facebook.com/groups/lekhok.net/
৬. বুক রিভিউ
Click This Link
৭. বাংলা ই-বুক
https://www.facebook.com/groups/BanglaEbook/

সিনেমা রিলেটেড গ্রুপ
১. সিনেমাখোরদের আড্ডা
Click This Link
২. আমরা সিনেমাখোর
https://www.facebook.com/groups/chinemakhor/
৩. সিনেমাখোর
https://www.facebook.com/groups/cinemabd/
৪. বাংলা চলচ্চিত্র
Click This Link

গান
১. গান পাগলা
https://www.facebook.com/groups/ganpagla/
২. শুধুই বাংলা গান
Click This Link

ফটোগ্রাফীর গ্রুপ
■ শখের ফটোগ্রাফী (Amateur Photography)- https://www.facebook.com/groups/aphoto/

ভ্রমন :
১. ভ্রমন
Click This Link
২. VromonBangladesh
Click This Link

টেকি গ্রুপ
১. ফেসবুক টেক গ্রুপ
https://www.facebook.com/groups/bdtechgroup/
২. টেকনোলজি জগত
Click This Link
৩. টেকটুইটস
Click This Link

আরো অনেক গ্রুপ অনেক বিষয়ের উপর থাকতে পারে। এগুলোকে কিভাবে কাজে লাগাবেন তা নির্ভর করে আপনার নিজের উপর।

ব্লগে আপনার সময়গুলো ভালো, আনন্দময় কাটুক।
জয়তু ফ্রেশ ব্লগিং।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৫৪
১৩০টি মন্তব্য ১৩১টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান।

লিখেছেন আহা রুবন, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫০





ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান। আমরা দিন দিন কোথায় যাচ্ছি কিছু বুঝে উঠতে পারছি না। আপনার দলের লোকজন চাঁদাবাজি-দখলবাজি নিয়ে তো মহাব্যস্ত! সে পুরাতন কথা। কিন্তু নিজেদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হচ্ছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। প্রধান উপদেষ্টাকে সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রীর খোলা চিঠি!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩




সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে মুক্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আয়েশা সুলতানা। মঙ্গলবার (২৯... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬


জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×